Fascination About ছাদ বাগান
Fascination About ছাদ বাগান
Blog Article
অন্যদিকে গাছপালা গ্রীষ্মকালে তাপ গ্রহণ করে এবং শীতকালে তাপ বর্জন করে পরিবেশের তাপমাত্রার ভারসাম্য রক্ষায় ভূমিকা পালন করে৷ বেশি বেশি গাছ রোপণ করলে তা মানুষ ও অন্যান্য প্রাণীর জীবন ধারণের জন্য অপরিহার্য উপাদান অক্সিজেনের সরবরাহ বাড়ায়৷ তাই সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন, ছাদবাগান শুধু শখ থেকে নয়, পরিবেশের প্রয়োজনে বাগান করতে হবে৷ বিশেষ করে ঢাকা শহরের জন্য৷ এতে একদিকে যেমন পরিবেশ নির্মল থাকবে, অন্যদিকে পারিবারিক ফুল, ফল ও শাকসবজির চাহিদা মিটিয়ে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে অবদান রাখারও সুযোগ রয়েছে৷
বাল্টিমোরের সেই জাহাজে ৭৬৪ টন পদার্থই দাহ্য, বিপজ্জনক জিনিসে ভর্তি!
A reduced tunnel method is required for plant security. This is often an additional Price for colder spots. The standard drip irrigation and fencing to prevent animals and pests also insert to the associated fee in some spots.
স্ট্রবেরি অনেক সুস্বাদু ও লোভনীয় একটি ফল। ছোট থেকে শুরু করে বড়রাও এটি খুব পছন্দ করে। এর আকৃতি ও আকর্ষণীয় রং সত্যিই লোভনীয়। নানা পুষ্টি উপাদানে সমৃদ্ধ একটি ফল স্ট্রবেরি। স্ট্রবেরি সাধারণত শীতপ্রধান দেশের ফল হলেও, বাংলাদেশে এর চাষ হচ্ছে ইদানীং। অক্টোবর ও নভেম্বর এ দু মাস স্ট্রবেরি চারা লাগানোর উপযুক্ত সময়। যাদের বড় পরিসরে চাষ করার মতো জায়গা নেই, তারা চাইলেই ছাদ বাগানে বা বারান্দা বাগানে খুব সহজেই স্ট্রবেরি চাষ করতে পারেন। এতে একদিকে যেমন সতেজ ফল খাওয়া যায়, অন্যদিকে তেমনি চাষাবাদের মাধ্যমে নির্মল আনন্দও পাওয়া যায়। চাষ-পদ্ধতি : যে কোনো মাটির টব বা ৫ লিটারের তেল বা পানির বোতল কেটে স্ট্রবেরি গাছ লাগানো যাবে। তেলের বোতল হলে প্রথমে বোতলটি ভালো করে ধুয়ে রৌদ্রে শুকিয়ে নিতে হবে, যেনো বোতলে কোন তেল লেগে না থাকে। এরপর বোতলের নিচে তিন/চারটি ছিদ্র করে দিতে হবে যেনো বায়ু চলাচলের জন্য পর্যাপ্ত ব্যবস্থা থাকে। এরপর মাটি প্রস্তুত করে নিতে হবে। শুকনো গোবর বা জৈব সার মিক্সড করে মাটিকে উর্বর করে নিতে হবে। যে কোনো নার্সারীতেই গোবর সার পাওয়া যায়। গোবর যদি হাতের কাছে পাওয়া না যায় তবে বাসায় ব্যবহৃত শাক সবজির উচ্ছৃষ্টাংশ পচিয়ে তা সার হিসেবে ব্যবহার করা যায়।
ষোড়শ শতাব্দীর মধ্যে, স্ট্রবেরি চাষের উল্লেখ আরও সাধারণ হয়ে ওঠে। লোকেরা এর অনুমাননির্ভর ঔষধি গুণাবলীর জন্য এটি ব্যবহার click here শুরু করে এবং উদ্ভিদবিদরা বিভিন্ন প্রজাতির নামকরণ শুরু করেন। ইংল্যান্ডে নিয়মিত স্ট্রবেরি চাষের চাহিদা ষোড়শ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে বেড়েছে।
বেইলি রোডের আগুনে নিহতদের মরদেহ হস্তান্তর শুরু
দক্ষিণ আফ্রিকায় ভবনের ছাদে ফসল উৎপাদন করা হচ্ছে
* জামরুল-বাউ জামরুল-১ (নাশপাতি জামরুল), বাউ জামরুল-২ (আপেল জামরুল) এসব।
অ্যালোভেরা, তুলসী, থানকুনি, চিরতা, স্টিভিয়া, গাইনোরা ইত্যাদি।
রোহিঙ্গা ক্যাম্প সংলগ্ন পাহাড়ে বন্যহাতির মরদেহ
এসব ফল গাছের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ফলন ধরেছে আর্লি গ্লো, আমেরিকান ফেস্টিবাল, রাবি-৩ জাতের স্ট্রবেরি। এছাড়াও তার বাগানে ব্যানানা, ব্রুনাই কিং, মিয়াজাকি, কিউজাই প্রজাতির আম, মিশরীয়, ব্লাক জেনোয়া, সৌদি ইউলো প্রজাতির ত্বীন, পাকিস্তানি, থাই, মেক্সিকান, সুপার ভাগোয়ান, বিভিন্ন প্রজাতির আনার, বিকসন, ব্লাক রুবি, সবুজ মিস্টি, কোড-২৪ প্রজাতির আঙুর, থাইরেড, থাই গোল্ড, পিংক রোজ, ব্রুনি ও কলি মায়ারসহ প্রায় ৩৫ টি জাতের ড্রাগন ফল গাছ রয়েছে।
প্রায় ২০০ প্রজাতির কীটপতঙ্গ প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষ উভয়ভাবেই স্ট্রবেরিকে আক্রমণ করার জন্য পরিচিত।[২৫] এই কীটপতঙ্গের মধ্যে রয়েছে স্লাগ, পতঙ্গ, ফলের মাছি, চ্যাফার, স্ট্রবেরি রুট উইভিল, স্ট্রবেরি থ্রিপস, স্ট্রবেরি রস পোকা, স্ট্রবেরি মুকুট পতঙ্গ, মাইট, এফিড, এবং অন্যান্য।[২৫][২৬] লেপিডোপটেরা প্রজাতির ক্যাটারপিলার স্ট্রবেরি উদ্ভিদ খেয়ে বেঁচে থাকে। উদাহরণস্বরূপ, ঘোস্ট মথ স্ট্রবেরি উদ্ভিদের একটি কীটপতঙ্গ হিসেবে পরিচিত।
ঢাকায় গাছপালা কম থাকায় অক্সিজেনের উৎপাদন কম এবং কার্বন-ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ বাড়ছে৷ এমন পরিস্থিতিতে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় গাছ লাগানোর কোনো বিকল্প নেই৷
* আম-বারিআম-৩ (আম্রপালি), বাউআম-২ (সিন্দুরী);